দুর্ভিক্ষ শুরু হয়ে গেছে আফ্রিকাতে
পূবের হাওয়া ডেস্ক
প্রকাশিত হয়েছে : ০৭ মে ২০২০, ৪:৪৮ অপরাহ্ণমুকিত চৌধুরী ::
জাতিসংঘের পরিসংখ্যান মতে দুর্ভিক্ষ হলে অন্তত ৩০ ভাগ মানুষ অপুষ্টিটায় ভুগবে এবং প্রতি ১ হাজারে ২ জন খাদ্যের অভাবে মৃত্যু বরন করবে। ২০২০ সনের দুর্ভিক্ষ যেহেতু মহামারির আশংকা জনিত কারনে যেহেতু খাদ্যের অভাব হবে মোটামুটি সব দেশেই থাকবে। ফলে এই দুর্ভিক্ষের চিত্র হবে স্বার্থপরের মতো। দুর্ভিক্ষ অনেকটা কোন গুহায় অথবা অথৈ সাগরে হারিয়ে যাবার মতো। তখন দুর্ভিক্ষ থেকে উত্তোলন একটা সময় এবং সেই সময়ে খাদ্য সুষম বণ্টন ব্যবস্তা মাত্র। অমত্য সেনের মতে গণতন্ত্রানতিক সরকার দেশে সচরাচর দুর্ভিক্ষ দেখা যায় না। তিনি মনে করেন যদিও গণতন্ত্র পেট ভরে না তবে সুষম বণ্টনের ব্যবস্তা করে থাকে। তার মতে দুর্ভিক্ষ লেগে গেলে খাদ্য সরবরাহের বদলে টাকা সরবরাহ খাদ্য যোগান ব্যবস্তাকে সহজ রাখে। ফলে ব্যক্তি নিজে পারিবারিক বাজেট নিজে করতে পারে।
সরকার খাদ্য ব্যবস্তাকে টিকিয়ে রাখতে এবং কৃষকের পন্যের ন্যায্য মুল্য দেবার জন্য মূল ক্রেতার ভুমিকায় অবতীর্ণ হতে পারে এবং পন্য মুল্য নির্ধারণ মার্জিনের (বিক্রিত মালের উপর % কমিশন) মাধ্যমে ডিলারের কাছে বিক্রি করে বাজার ব্যবস্তা নিয়ন্ত্রণ করিতে পারে।
পরিবারে মহিলারা পরিবারের ম্যনু নিয়ন্ত্রণ এবং পরিবার নিয়ন্ত্রনের পূর্ণভার ন্যস্ত করেনের মাধ্যমে দুর্ভিক্ষ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হতে পারে। এমন অবস্থা কোথাও আসুক কাম্য নয় তবে পূর্ব পরিকল্পনা নেয়া ভাল।
লেখক : মেম্বার অব অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাকাউন্টিং টেকনিশিয়ানস।